Friday, June 2, 2017

সি শার্প সেখার সাইট

সি শার্প সেখার সাইটঃ
১। https://www.microsoft.com/net/tutorials/csharp/getting-started/hello-world

Thursday, June 1, 2017

ডট নেটঃ সি শার্প এন ভায়রায়ন মেন্ট



প্রশ্ন ১- ডট নেট কি?

উত্তরঃ এটি একটি  প্লাট ফর্ম। মাইক্রোসফট চেয়েছিল প্রতিটি ডিভাইজ, কম্পিউটার  এবং ওয়েব সার্ভিস কে একসাথে বুদ্ধিমানের মত কাজ করিয়ে ব্যবহার কারীদের উন্নত সমাধান দিতে। এর ফলে ব্যবহার কারীরা বহু ধরনের ভ্যালু বেইজড এপ্লিকেশন বানাতে পারবে যেমনঃ ইউনিফায়েড ব্যাংকিং সার্ভিসেস, ইলেকট্রনিক বিল পেমেন্ট,স্টক ট্রেডিং, ইনস্যুরেন্স সার্ভিসেস, সমন্বিত সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট । মাইক্রোসফট এগুলো বলে ওয়েব সার্ভিস। এবং এইসব সেবা বাস্তবায়ন এবং ডেলিভারি র সফটওয়্যার কোশলকে ব্ লে ডট নেট।  

প্রশ্নঃ ডট নেট ফ্রেম ওয়ার্ক কি?
উত্তরঃ ডট নেট প্লাট ফর্মের একটি টুল হচ্চে ডট নেট ফ্রেম ওয়ার্ক। ওয়েব সার্ভিস ও অন্যান্য এপ্লিকেশন বানাতে এবং দিপ্লয় করতে যে এনভায়রন মেন্ট দরকার পরে ডট নেট ফ্রেম ওয়ার্ক সেটা প্রদান করে।

প্রশ্ন ডট নেট প্রযুক্তি কি? সংক্ষেপে এর উৎপত্তি বল?
উত্তরঃডট নেট প্রযুক্তি হচ্ছে থারড জেনারেশন কম্পোনেন্ট মডেল। সি ও এম প্রযুক্তির তুলনায় এটি নতুন মাত্রার ইন্টার অপারেবভিলিটি প্রদান করে। 

বর্তমান ডট নেট প্রযুক্তি তিন টি গুরুত্ব পূর্ণ ডেভেলপ মেন্ট ফেজের মধ্যে দিয়ে গেছে
১। ও এল ই প্রযুক্তি
২। সি ও এম প্রযুকজুক্তি
৩।ডট প্রযুক্তি

Tuesday, May 30, 2017

সি শার্প (ওভার ভিউ)


সি শার্প  একটি আধুনিক , অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ল্যাঙ্গুয়েজ।যেটি ডেভেলপ করে  মাইক্রোসফট।  মুলত এন্ডার হেজেল বারগ ডট নেট ফ্রেম  ওয়ার্ক নিয়ে কাজ করার সময় সি শার্প ডেভেলপ  করেন।

সি শার্প কেন?
 ১.  এতি আধুনিক এবং জেনারেল পারপাস প্রগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ
২.   এটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড
৩.   এটি কম্পোনেন্ট ওরিয়েন্টেড
৪.   শেখা সহজ
৫.   স্ট্যারকাচারড ল্যাঙ্গুয়েজ
৬.  এফিসিয়েন্ট প্রগ্রাম প্রদিউজ করে
৭.  বিভিন্ন ধরনের প্লাট ফ্রমে একে ক্মপাইল করা যায়
৮.  এটি ডট নেট ফ্রেম ওয়ার্কের একটি অংশ
  
সি শার্পের গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলোঃ
১। বুলিয়ান কন্ডিশান
২। অটোম্যাটিক গারবেজ কালেকশান
৩। স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি
৪। এসেম্বলি ভারসান
৫। প্রপারটীস এন্ড ইভেন্টস
৬। ডেলিগেটস এন্ড ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
৭। ইজি টু ইউজ যে ন রি
৮। ইন্ডেক্সার
    

সি শার্পের ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার কি কি ?
১। আধুনিক
২। টাইপ সেফ
৩। ভারসানএবল
৪। অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড
৫। কম্পিটিবল

সি প্লাস প্লাসের ৫ টি অসুবিধা
১। জটিল
২। ওয়েরবের উপযোগী নয়
৩। পুওর টাইপ সেফ
৪। ভারসানিং করা যায় না
৫। পুরোপুরি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড নয়


কিভাবে সি শার্প জাভা থেকে ভাল?
১। ভারসানিং সাপোর্ট
২। অনেক প্রিমিটিভ ডাটা টাইপ

জাভার কোণ ফিচারগুলো সি শার্পে নেয়া হয়েছে?
১। গ্রুপিং অব ক্লাসেস
২। ইটারফেসেস ও ইমপ্লিমেন্টেশন
৩। রেফারেন্স ব্যবহার করে  অবজেক্ট

আজকের ইন্টেরনেটের সীমাবদ্ধতা কি কি ?
১। একবারে শুধু একটি সাইট দেখা যায়
২। সাইট ভিজিটে হার্ডওয়ার নিদ্রিস্ট মানের হতে হয়
৩। তথ্যগুলো শুধু মাত্র রিড অনলি ধরনের হয়
৪। ভিন্ন সাইটে থাকা একই  রকমের তথ্য  তুলনা করা যায় না

মাইক্রোসফট সি শার্প নির্মাণের প্রথমিক উৎসাহ কি?
উত্তরঃ ইন্টারনেটের সীমাবদ্ধতা দূর করা, এবং যেকোন তথ্য যেকোন জায়গা থেকে পাওয়া 

সি শার্প আধুনিক ল্যাঙ্গুয়েজ কেন?
১। অটো গারবেজ কালেকশান
২। ডেসিমাল ডাটা টাইপ
৩। বিশাল সিকিউরিটি মডেল




Thursday, May 25, 2017

বিগ ডাটা লেসন - ৪ ( অর্ডার এবং রং )

অর্ডারঃ
গ্রাফ আকার সময় যেসব বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে তাদের অন্যতম হচ্ছে অর্ডার বা ক্রম। ধরা যাক আমরা একটি আয়ত ক্ষেত্র এবং তার উপরের কোনের দিকে অবস্থান করছে এমন একটি বত্ত আঁকতে চাই। তবে সভাবিক ভাবেই আগে আয়ত ক্ষেত্র এবং তারপর বৃত্ত আঁকতে হবে। এর ব্যাতিক্রম হলে হবে না। আর তখনি চলে আসে এলগোরিদম । যেটাকে উপরে রাখতে চাই সেটার কোড পরে লিখতে হবে।

রং করাঃ
সেপ রং করতে হলে fill(); ফাংশন ব্যবহার করতে হবে। প্রসেসিং এ 0-255 পর্যন্ত অঙ্ক গুলো ব্যবহার করে সেপ এর রং কি হবে ঠিক করে দেয়া হয়। এখানে 0 মানে হচ্ছে কালো এবং 255 মানে হচ্ছে সাদা। (সবচেয়ে বড় অংক ২৫৫ হবার কারন হচ্ছে কম্পিউটারের ১ বাইট মেমরির সবোচ্চ জায়গা পরিমাণ হচ্ছে এটি)


কালো চতুর্ভুজের উপর সাদা বৃত্ত এবং তার নিচে রংবিহীন ত্রিভুজঃ

 
কোডঃ
size(200,200);
fill(0);
rect(40,40,60,50);
fill();
ellipse(40,40,50,50);
noFill();
triangle (40,100,70,140,100,100);

বিগ ডাটা লেসন -৩ (একাধিক সেপ আঁকতে এলগোরিদম )

আমরা ইতি মধ্যে শিখেছি কিভাবে  নানা রকমের বেসিক সেপ যেমন- লাইন, চতুর্ভুজ, বৃত্ত ইত্যাদি আঁকতে হয়। এখন আমরা আমাদের কনসেপ্টকে আরো একটু  এগিয়ে নিয়ে যাবো। আমরা কিভাবে একটি ক্যানভাসে একাধিক সেপ আকা যায়, কিভাবে সেপগুলোতে রঙ্গয়ের ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া শিখবো প্রসেসিং এ নির্দেশনার গুরুত্ব এবং এলগোরিদম ব্যবহার করে কিভাবে আমদের কাজ গুলোকে সংগঠিত করা যায়।

এলগরিদম হচ্ছে কোন একটি কাজ করার জন্য যে সব পদক্ষেপ বা ধাপগুলো অনুসরণ করতে হয় সেগুলোর ধারাবাহিকতা। আমাদের প্রতিদিনের কাজের সাথে এই ধাপগুলোর মিল আছে। যেমন ধরা যাক আপনার অফিস মতিজিলে। এখন আপনার প্রিয় নিরব হোটেলে খেতে যেতে চাইলে আমাকে প্রথমে মতিজিল থেকে তোপখানা রোড বরাবর ১.৫ কিলোমিটার গিয়ে বায়ে মোড় নিয়ে নাজিম উদ্দিন রোডে আরো ১.৫ কিলোমিটার যেতে হবে। 


অথবা আপনার প্রিয় খাবার আম ষত্ব বানানোর রেসিপি। উয়ভ ক্ষেত্রেই একাধিক কাজ ধারাবাহিকভাবে করে যেতে হয় উদেশ্য সাধনের জন্য। 

আম ষত্ব রেসিপিঃ

ধাপঃ ১) আম চটকে নেয়া
( মিষ্টি আমসত্ত্ব খেতে চাইলে পাকা আম আঁটি ফেলে চটকে নেবেন। আর টক মিষ্টি খেতে চাইলে কাঁচা ও পাকা আম মিলিয়ে নেবেন। সেক্ষেত্রে কাঁচা আম সিদ্ধ করে আঁটি ফেলে চটকে নিতে হবে)

ধাপঃ ২) চিনি (যতখানি আম তার সম পরিমাণ চিনি। এক কাপ আম হলে ১ কাপ চিনি। তবে নিজের স্বাদ অনুযায়ী দেয়া যাবে)

ধাপঃ ৩) সরিষার তেল প্রয়োজনমত

এখন আমরা একটি ক্যানভাসে দুটি আয়তক্ষেত্র আকবো:
size(150,150);
rect(10,10,30,10);
rect(100,100,30,10);

 

Wednesday, May 24, 2017

বিগ ডাটা লেসন -২ (Coordinate সিস্টেম এবং আকৃতিঃ)

প্রসেসিংযেএস () দিয়ে গ্রাফ আকার আগে আমাদেরকে কিছু পুরনো জিনিস জালিয়ে নেয়া দরকার। স্কুলে আমরা গনিতে গ্রাফ আকার সাথে সবাই পরিচিত। যেখানে গ্রাফ পেপারে এক্স অক্ষ এবং ওয়াই অক্সকে ভিত্তি ধরে নানা রকমের গ্রাফ আকা হতো। অনেকটা নিচের ছবির মত।

কম্পিউটারে ও একই রকমভাবে X এবং  Y এক্সিস ধরে আঁকতে হবে তবে এখানে পার্থক্য হচ্ছে কাগজের গ্রাফ পেপারে X, Y এক্সিস ধরা হতো নিচের বাম কোন থেকে আর কম্পিউটারে সেটা হবে উপরের বাম কোণ থেকে। যেমন নিচের ছবির মত।
প্রসেসিং এ গ্রাফ আকার জন্য অনেক ফাংশান আছে। ফাংশান মানে হচ্ছে আগে ঠিক করে রাখা কিছু কাজের নির্দেশনা। আমরা এই কোর্সেও প্রসেসিং এর অনেক ফাংশান ব্যবহার করবো। প্রসেসিং এর ফাংশান সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই ওয়েব সাইট থেকে ----।

 কোন রেখা অংকনের জন্য line ফাংশন ব্যবহারয়।
 line(1,0,4,5);

 প্রসেসিং এ যেসব আকার আকৃতি ব্যবহার করা হবে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার নিচের গুলোঃ

 point()ঃ
 কোন সেপ বা আকার শুরুর জায়গা ঠিক করা হয় এই ফাংশন দিয়ে 
 line()ঃ
কোন সরল রেখা আকার জন্য এই ফাংশন ব্যবহার করা হয়

 rect()ঃ
 চতুর্ভুজ আকার জন্য এই ফাংশন ব্যবহার করা হয়


 ellipse()ঃ
 উপবৃত্ত বা বৃত্ত আকার জন্য এই ফাংশন ব্যবহার করা হয়
   
size():
ক্যানভাসের আকার ঠিক করার জন্য

এখন আমরা একটি  রিয়েলস্টিক গ্রাফ দেখবোঃ
এর কোড গুলো হবে নিচের মতঃ
size(200,200);
rectMode(CENTER);
rect(100,100,20,100);
ellipse(100,70,60,60);
ellipse(81,70,16,32); 
ellipse(119,70,16,32); 
line(90,150,80,160);
line(110,150,120,160);

আরো বিস্তারিত জানতে ঃhttps://www.processing.org/tutorials/drawing/



Tuesday, May 23, 2017

বিগ ডাটা লেসন -১

এই কোর্সে আমরা ডাটাকে ইমেজে রূপান্তর করার প্রগ্রামিং শিখবো। এখানে আমরা প্রসেসিং নামের একটি প্রগ্রামিং ব্যবহার করবো। এটি মুলত ডাটা ভিজুয়ালাইজেশ ন এবং গ্রাফিকস এর উপর ফোকাস করে। প্রগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এমন একটি ল্যাংগুয়েজ যা কম্পিউটার বুজতে পারে। এখানে প্রগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে কম্পিউটার কে ডাটা মানিপুলেট করতে, ইমেজ বানাতে, এবং ইন্তারেক সাহ্ন করতে ব্যবহার করা হবে। লাইন, ডাটা পয়েন্টস, স্ক্রিনে সার্কেল আকা ছাড়াও এক্স টেন্সিভ এবং ইন্টারএক্টিভ এনিমেশন বানাতে এই ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া আরো ভিন্ন ভিন্ন রকমের কাজ করা যায় এটি দিয়ে। প্রসেসিং ব্যবহারের সুবিধা হচ্চেঃ

১। কোড টাইপ করার সাথে সাথে ইমেজ চেক করে দেখা যাবে
২। ফ্রি এবং ওপেন সোরছ তার মানে হচ্ছে কোর্স শেষ করার পরে কোন পয়সা খরচ ছাড়াই কোডিং করা যাবে

বিস্তারিত কোডিং করার আগে  জানতে হবে কোডিং কি? কোড আমাদের চারদিকে ছড়িয়ে আছে। এটী আপনার স্ক্রিনে ইমেজ জেনারেট করে , ওয়েব সাইট রেন্ডার করে, এমনকি এটি আপনার টেলিভিশন, গাড়ী, এবং নিশ্চিতভাবে মোবাইল ফোন চালায়। এই কোর্সে কোডিং এর বেসিকটা জানবো যা সব ল্যাংগুয়েজই এক। তাই প্রসেসিং এ কোড করা শিখলে জেকোন প্রগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে এ ব্যবহার করা যাবে। উদাহরণ স্বরূপ এই কোডিং দক্ষতা কাজে লাগিয়ে পিএইচপি বা জাভা স্ক্রিপ্ট শিখে ওয়েব সাইট বানানো যাবে, অথবা জাভা, সি প্লাস প্লাস দিয়ে কিভাবে জটিল সফটওয়্যার বানাতে হয় তা শেখা যাবে।

প্রেসেসিং যে এস জাভা স্ক্রিপ্টের একটি পোর্ট। এটি মুলত ওয়েবের জন্য ডিজাইন করা। কোন ধরনের সফটওয়্যার, প্লাগইন  ডাউনলোড না করেই আপনার কাজের ফলাফল দেখা যাবে।   

ডাটা সাইন্স কি?
আমরা এখানে ফোকাস করবো কিভাবে ডাটা বিশেষণ করে গুরুত্ব পূর্ণ সমস্যার সমাধান করা যায়, বিশেষত বিশাল আকারের একিই সাথে জটিল ডাটা নিয়ে কাজ করাই হচ্ছে মুল উদেশ্য।ডাটা সাইন্স বহু ক্ষেত্রে বহু উপায়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে এখানে আমরা সেগুলোর সব জানবো না। আমরা কিভাবে বাস্তব জগতের সমস্যা সমাধানে ডাটা সাইন্স কে কাজে লাগানো যায় সে বিষয়ে জানবো। একে ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন দরকারি সব  ত  থ্য জানার চেস্টা করবো। যেমন  একজন বসুন্ধরার সিটী শপিং মলের একজন দোকান মালিক কোন কোণ পণ্য কেমন জনপ্রিয় এবং লাভজনক জানতে চাইতে পারেন জাতে করে তিনি সেগুলো তার দোকানে বিক্রির জন্য আনতে পারেন। অথবা আগার গায়ের আবহাওয়া অফিস উল্টা পাল্টা আবহাওয়া পুরভাবাস থেকে মুক্তি পাবার জন্য বিগত বছর গুলোর আবহাওয়ার প্যাটার্ন সম্পর্কে জানতে চাইতে পারে। এসবের উত্তর দেয়া যাবে ডাটা সাইন্স দিয়ে। এখানে আমরা বিশাল আকারের ডাটা প্রসেস করার জন্য কোড ব্যবহার করবো। নেট ফ্লিক্স নামের ভিডিও স্ত্রিমিং সাইট জানতে চায় একজন গ্রাহকের পছন্দের মুভি কোণ গুলো, যাতে করে সেগুলো গ্রাহকদের সুপারিশ করা যায়। 

একাধিক পিস ডাটা যেগুলো একাধিক ডাটা সেট একত্র করে আরো উপকারী ত থ্য পাওয়া যায়। যেমন আবহাওয়া অফিস তাপমাত্রা, আদ্রতা, এবং বায়ুর চাপ একত্র করে বস্টি হবার স্মভবনা নিনয় করে। ডাটা বোজার সুবিধার জন্য এক ফ্রম থকে অন্য ফ্রমে রূপান্তর ও করা হয় যেমন কোন ম্যাপিং প্রগ্রামে কিলমিটার থেকে মাইল রূপান্তর অনেকের কাছে ম্যাপটি সহজে বুজতে সহায়ক হবে।ইউনিভার্সিটি অব এডিলেটে অনেক গবেষণার সাথে বিগ ডাটা ও ডাটা সাইন্স সম্পর্কিত। উদাহরণ স্বরূপ সাম্পতিক সময়ে একটি গবেষণা চালানো হয়েছিল যেখানে হাজারের ও বেশি লোকের কাছ থেক ডিএনএ নেয়া হয়ে ছিল তাদের প্রজাতি ইতিহাস জানার জন্য। তার মানে হচ্ছে তাদেরকে কাজ করতে হয়েছিল কয়েক হাজার লোকের ডি এন এ নিয়ে যেগুলো প্রতিটি ডিএনএ দশ হাজার  ক্যারেক্টার দিরগ। এগুলো বিশেষণ করে শুধুমাত্র দরকারি  কিছু তথ্য বের করতে হয়েছিল যা ৫০,০০০ হাজার বছর আগে অস্ট্রেলিয়াতে বসবাসের জন্য আসা উপজাতী লোকদের সম্পর্কে তথ্য দিবে।